- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
কুমিল্লার তিতাসে দুই মেয়েকে হত্যার পর আত্মহত্যার চেষ্টা বাবার

- আপডেটেড: সোমবার ০৯ জুন ২০২৫
- / পঠিত : ২৪ বার
কুমিল্লার তিতাসে বাকপ্রতিবন্ধী দুই মেয়েকে কীটনাশক খাইয়ে হত্যার পর নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন মনু মিয়া নামে (৪৫) বাকপ্রতিবন্ধী এক বাবা। স্থানীয়রা মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে একটি হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
সোমবার (৯ জুন) সকালে তিতাস উপজেলার তুলাকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বিষক্রিয়ায় দুই মেয়ের মৃত্যু হলেও বেঁচে আছেন মনু মিয়া।
নিহতরা হলো- মনু মিয়ার বড় মেয়ে মনিরা আক্তার (১০) এবং তার ছোট মেয়ে ফাতিহা আক্তার (৬)।
তিতাস থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদ উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, বাকপ্রতিবন্ধী মনু মিয়া দীর্ঘদিন যাবৎ কোনো কাজকর্ম করতে পারেন না। তার মধ্যে দুই মেয়ে বাকপ্রতিবন্ধী। শারীরিক অবস্থা, দারিদ্র্য ও প্রতিবন্ধকতা নিয়ে তার ভেতরে হতাশা কাজ করছিল। সোমবার সকালে মনু মিয়ার স্ত্রী হাসিনা বেগম রান্নাঘরে নাস্তা তৈরি করছিলেন। এ সময় ধানক্ষেতে দেওয়া কীটনাকশক দুই মেয়েকে খাইয়ে দেন মনু মিয়া। পরে তাদের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর নিজেও কীটনাশক পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। স্থানীয়রা টের পেয়ে তিনজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মেয়ে দুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. সরফরাজ হোসেন খান বলেন, সকাল ৮টার দিকে মনু মিয়া এবং তার দুই মেয়েকে আমাদের এখানে আনা হয়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনার আগেই মনিরা ও ফাতিহার মৃত্যু হয়েছে। আমরা পুলিশের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করে দিয়েছি।
ওসি মো. শহীদ উল্লাহ বলেন, নিহত দুই মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছি। তাদের মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হবে। তাছাড়া বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার