- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ : মধ্যরাতে শুনানি, চার আসামি রিমান্ডে

- আপডেটেড: সোমবার ১০ Mar ২০২৫
- / পঠিত : ৮ বার
: মাগুরায় বোনের বাড়িতে বেড়াতে এসে ৮ বছরের শিশু ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত আসামিদের নিরাপত্তা শঙ্কায় রোববার (৯ মার্চ) দিনে আদালতে হাজির করতে পারেনি পুলিশ। পরে মধ্যরাতে রিমান্ড আবেদনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানিতে মূল অভিযুক্ত ভুক্তভোগী শিশুর বোনের শ্বশুরকে ৭ দিন, স্বামী, শাশুড়ি ও ভাশুর প্রত্যেকের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
মাগুরার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল মতিন এ আদেশ দেন।
জানা গেছে, রোববার (৯ মার্চ) রাত ১২টার পর রিমান্ড শুনানি শুরু হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আসামিদের সাত দিন করে রিমান্ড আবেদন করেন। তবে আসামিদের পক্ষে শুনানিতে কোনো আইনজীবী অংশ নেননি।
এ সময় আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিলে আসামিরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে রিমান্ডে না নেওয়ার দাবি করেন। প্রেক্ষিতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, ভুক্তভোগী শিশু অচেতন থাকায় জবানবন্দি নেওয়া সম্ভব হয়নি। ফলে আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি। উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে মামলার মূল অভিযুক্তকে ৭ দিন এবং অন্য তিন আসামিকে ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, রিমান্ডের আবেদনসহ অন্যান্য কাগজপত্র তৈরি থাকলেও গতকাল (রোববার) দিনে আসামিদের আদালতে হাজির করার ঝুঁকি নেওয়া হয়নি। কারণ দিনভর আন্দোলনকারীরা আদালতের ফটক ঘিরে রেখে আসামিদের তাদের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি করছিলেন। এজন্য রাতে শুনানি করেছেন আদালত।
এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) মাগুরা শহরতলির নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়ি বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় শিশুটি। মারাত্মক অসুস্থ অবস্থায় প্রথমে তাকে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে স্থানান্তর করা হয় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সেখানেও তার অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি।
এরপর রাতে অচেতন অবস্থায় শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে হাসপাতালের পিআইসিইউতে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার (৭ মার্চ) রাতে শিশুটিকে লাইফ সাপোর্ট নেওয়া হয়।
বর্তমানে শিশুটি রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচে) চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এদিকে, শনিবার (৮ মার্চ) ভুক্তভোগী শিশুর মা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। এতে ভুক্তভোগীর বড় বোনের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি ও ভাশুরকে আসামি করা হয়। পরে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রসঙ্গত, রোববার (৯ মার্চ) সকাল থেকে প্রায় দিনভর মাগুরা শহরে শিশু ধর্ষণে জড়িত ব্যক্তিদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে নানা কর্মসূচি পালিত হয়। বেলা ১১টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মূল ফটক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন আন্দোলনকারীরা।
এরপর সেখান থেকে সরে গিয়ে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভায়না মোড় মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তারা। পরে সন্ধ্যার পর শহরে আবারও মশাল মিছিল করেন আন্দোলনকারীরা। এমন পরিস্থিতিতে আসামিদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা থাকায় তাদের দিনের বেলায় আদালতে হাজির করতে পারেনি পুলিশ। রাতে হাজির করে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার