- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মারা গেলেন বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুহিকা

- আপডেটেড: বুধবার ১৪ মে ২০২৫
- / পঠিত : ৩ বার
এসবিনিউজবিডি ডেস্ক: বিশ্বখ্যাত উরুগুয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসে মুহিকা আর নেই। ৮৯ বছর বয়সে তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সাদাসিধে জীবনযাপন ও সাধারণ জনগণের প্রতি গভীর ভালোবাসার জন্য পরিচিত এই নেতা ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র প্রেসিডেন্ট’ নামে খ্যাতি পেয়েছিলেন।
উরুগুয়ের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইয়ামান্দু ওরসি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’- এ দেওয়া এক পোস্টে হোসে মুহিকার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন। তিনি লেখেন, ‘আপনি আমাদের যা দিয়েছেন এবং এই দেশের মানুষের প্রতি আপনার যে ভালোবাসা ছিল, তার জন্য আমরা চিরকৃতজ্ঞ।’
হোসে মুহিকার মৃত্যুর নির্দিষ্ট কারণ এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি, তবে তিনি দীর্ঘদিন ধরে খাদ্যনালির ক্যানসারে ভুগছিলেন।
তরুণ বয়সে হোসে মুহিকা ছিলেন একটি বামপন্থী গেরিলা সংগঠন টুপামারোস ন্যাশনাল লিবারেশন মুভমেন্ট (এমএলএন-টি)- এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৬০- এর দশকে এই সংগঠন সরকারের বিরুদ্ধে হামলা, অপহরণসহ নানা সহিংস কর্মকাণ্ড চালায়। যদিও মুহিকা সব সময়ই বলে এসেছেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে কাউকে হত্যা করেননি।
মুহিকার জীবনে চরম অধ্যায় শুরু হয় ১৯৭০ সালে এক অভিযানে গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর। এরপর তিনি চারবার গ্রেপ্তার হন এবং একাধিকবার জেল থেকে পালাতে সক্ষম হন। ১৯৭৩ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর তাঁকে ‘৯ জিম্মির’ একজন হিসেবে বন্দি করে রাখা হয় এবং দীর্ঘ ১৪ বছরেরও বেশি সময় একাকী, অমানবিক পরিবেশে বন্দি থাকতে হয়। নির্যাতনের অভিজ্ঞতা নিয়ে হোসে মুহিকা বলেছিলেন, ‘পিঁপড়ার সঙ্গেও আমি কথা বলেছি।’
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পর ১৯৮৫ সালে মুক্তি পান হোসে মুহিকা। এরপর সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরে এসে পার্লামেন্ট সদস্য হন এবং দেশটির প্রতিনিধি পরিষদ ও সিনেটে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৫ সালে বামপন্থী জোট ফ্রেন্তে অ্যাম্পলিও সরকারের মন্ত্রিসভায় যোগ দেন এবং ২০১০ সালে ৭৪ বছর বয়সে প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন।
প্রেসিডেন্ট হয়েও মুহিকা বাস করতেন এক পুরনো খামারবাড়িতে, নিজ হাতে কৃষিকাজ করতেন, নিজের গাড়ি চালাতেন এবং বেতনের একটি বড় অংশ দান করতেন দুঃস্থদের জন্য। ভোগবাদের বিরুদ্ধে তাঁর অবস্থান এবং সমাজকল্যাণমূলক সংস্কার কর্মসূচি তাঁকে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা এনে দেয়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার