- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মানুষ মাত্রই উদ্যোক্তা: ড. ইউনূস

- আপডেটেড: শনিবার ১৭ মে ২০২৫
- / পঠিত : ৪ বার
এসবিনিউজবিডি ডেস্ক: অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, মাইক্রোক্রেডিট সৃষ্টি হওয়ার মূলে যেটা ছিল এটা আইডিয়া, মানুষ মাত্রই উদ্যোক্তা। সে চাকরি চাইবে না নিজে উদ্যোক্তা হবে। উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আমরা হাতে সরঞ্জাম তুলে দিচ্ছি। যে কারণে সে উদ্যোক্তা হতে পারবে। যেকোনো ছেলে-মেয়ে মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংক থেকে বিনিয়োগ পাবে। যদি এই উদ্যোক্তা বিনিয়োগের টাকা পায়, তাহলে কোনো তরুণ চাকরির সন্ধানে যাবে না। যাওয়ার দরকারও নাই। সরকারের দায়িত্ব হলো প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি করে দেওয়া। ব্যাংক সৃষ্টি করার দায়িত্ব হলো আমাদের। তরুণ যারা আছে, নারী-পুরুষ, তারা যেন বিনিয়োগ পায়। নিজের বুদ্ধিতে নিজের ব্যবসা করে ফেলতে পারে।
তিনি বলেন, ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি পরিচালনায় পৃথিবীতে একটা অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি। মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি হিসেবে আমাদের দেশে মাইক্রোক্রেডিট নামে আলাদা ব্যাংক করতে হবে। এই ব্যাংক হবে সামাজিক ব্যবসার ব্যাংক, এটা বাণিজ্যিক ব্যাংক হবে না। মালিক এখান থেকে মুনাফা অর্জন করতে পারবে না। যার জন্য আলাদা নতুন ব্যাংক আইন তৈরির প্রয়োজন বলে মনে করেন তিনি।
শনিবার (১৭) সকালে রাজধানীর আগারগাঁও এলাকায় মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ) ভবন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মাইক্রোক্রেডিট নিয়ে আমরা এমন পর্যায়ে এসেছি যে, এটা নিয়ে নতুন চিন্তা করতে হবে। মাইক্রো ক্রেডিট ব্যাংক স্থাপন.... এটা এখন এনজিও। এনজিও থেকে উত্তরণ হতে হবে। এনজিও পর্যায়ে গেলে এটা ঠিক ব্যাংকিং মেজাজে আসবে না। মেজাজ আসতে গেলে তাকে ব্যাংক হতে হবে।
তিনি বলেন, এই ব্যাংক সদস্যদের সঞ্চয় নিতে পারে, বাইরের কারো ডিপোজিট নিতে পারে না। এটা তাদের সীমাবদ্ধতা। সীমাবদ্ধতার কারণে তাকে অপরের কাছে হাত পাততে হয়, দায়বদ্ধ হতে হয়, কেন হবে? সে এতো সুন্দর ব্যাংকিং করে, আরেকজনের কাছে হাত পেতে কেন করবে? তার মধ্যে কি অভাব আছে? যেটা সমবায় ব্যাংকের ছিল। সমবায় ব্যাংককে আপনারা ব্যাংক বলছেন, মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংককে আপনারা ব্যাংক বলবেন না? তাকে সেই অধিকার দেবেন না, কী কী পাস করতে হবে তাকে এটা করার জন্য? সে তো সবকিছু পাস করে এসেছে। কাজেই আমার মনে হয় সময় এসেছে, মাইক্রো ক্রেডিট ব্যাংক আইন করার।
তিনি আরও বলেন, আমরা যখন মাইক্রো ক্রেডিট ব্যাংকের জন্য লাইসেন্স দেবো তখন পরিষ্কার বলতে হবে যে, এই কাজের জন্য আপনাকে ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। এই ব্যাংকগুলো যেগুলো হবে সেগুলো হবে সামাজিক বাণিজ্যের ব্যাংক, সামাজিক ব্যবসা ব্যাংক। আইনের মধ্যেই থাকবে যে এটা হচ্ছে সামাজিক বাণিজ্যিক ব্যাংক।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, যারা প্রকৃত ব্যাংক বলে দাবি করতো তারা আজকে হাওয়া। তারা কেউ নেই। সব টাকা লোপাট। ব্যাংক শেষ। অন্যদিকে, মাইক্রোক্রেডিটের পয়সা কেউ মারে নাই, কেউ পালিয়ে যায়নি। প্রতিটি পয়সা আছে, তাদের জমা টাকা আছে। তাদের নিজেদের কাজ চলছে। নিজেদের টাকায় নিজেরা চলছে। যেটা প্রকৃত ব্যাংক সেটার দিকে আমরা নজর দেই না। আমরা কোনোরকমে বুঝ দেওয়ার মতো করে যাই। যেটা নকল ব্যাংক সেটা নিয়ে ব্যস্ত। তোলপাড় করে ফেলছে সারা দুনিয়া। এই হলো পরিহাস।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ও মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন আহমেদসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার