- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মার্কিন প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, লড়াই করে শহীদ হলেন হামাস নেতা!

- আপডেটেড: রবিবার ১৮ মে ২০২৫
- / পঠিত : ৪ বার
এসবিনিউজবিডি ডেস্ক: গাজা উপত্যকার সংগ্রামী নেতা মোহাম্মদ সিনোয়ার শহীদ হয়েছেন ইসরায়েলি বিমান হামলায়। গাজায় গত মঙ্গলবার চালানো ওই হামলায় ইউরোপিয়ান হাসপাতাল ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। ঘটনার চারদিন পর সেখান থেকেই উদ্ধার করা হয় মোহাম্মদ সিনোয়ার এবং তার ১০ জন সহযোগীর মরদেহ। সৌদি আরবভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল হাদাদ বিষয়টি নিশ্চিত করলেও তেলআবিব এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেয়নি।
যখন অনেক হামাস নেতা বিদেশে বিলাসবহুল জীবন বেছে নিয়েছেন, তখন মোহাম্মদ সিনোয়ার থেকে গেছেন গাজাতেই, মাটি ও মানুষের পাশে। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আন্দোলনে তিনি ছিলেন এক নির্ভীক লড়াকু। যুক্তরাষ্ট্র তাকে সশস্ত্র আন্দোলন বন্ধের বিনিময়ে প্রস্তাব দিয়েছিল ২০০ কোটি ডলার ও পরিবারসহ বিদেশে নিরাপদ জীবনের নিশ্চয়তা। কিন্তু মাতৃভূমির প্রশ্নে তিনি ছিলেন আপসহীন। এই অবিচল নিষ্ঠা ও সাহসিকতায় তিনি অর্জন করেন অবিসংবাদিত নেতার মর্যাদা।
হামাস প্রধান ইয়াহিয়া সিনোয়ারের মৃত্যুর পর সংগঠনটির নেতৃত্বভার গ্রহণ করেন তার ছোট ভাই মোহাম্মদ সিনোয়ার। ধ্বংসপ্রাপ্ত ও বিপর্যস্ত হামাসকে পুনর্গঠনের পেছনে ছিল তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। একইসঙ্গে তিনি ছিলেন হামাসের সামরিক শাখা কাসেম ব্রিগেডের শীর্ষ কমান্ডার। মোহাম্মদ দেইফ নিহত হওয়ার পর তিনি সামরিক দায়িত্বও হাতে নেন। নিঃশব্দে, নিভৃতচারী কৌশলে পরিচালিত তার কার্যক্রমের কারণে তাকে ‘ছায়ামানব’ নামে ডাকতেন অনেকে।
গত মঙ্গলবার, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে সফরে ছিলেন, তখনই গাজায় মোহাম্মদ সিনোয়ারের অবস্থান লক্ষ্য করে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইসরায়েল। ইউরোপিয়ান হাসপাতালে নিক্ষেপ করা হয় অন্তত নয়টি ক্ষেপণাস্ত্র। হামলায় মোহাম্মদ সিনোয়ার ছাড়াও শহীদ হন হামাসের রাফা উইংয়ের সামরিক কমান্ডার মোহাম্মদ শাবান।
গাজার মাটি আজ শোকাহত, তবে গর্বিত—কারণ মোহাম্মদ সিনোয়ার শহীদ হয়েছেন লড়াইয়ের ময়দানে, মাতৃভূমির স্বাধীনতা রক্ষায়।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার