- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
কারাগারে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ নেতা শিমুল ভূইয়া

- আপডেটেড: সোমবার ২৮ Oct ২০২৪
- / পঠিত : ১০৬ বার
:খুলনার ফুলতলা উপজেলার মিলন ফকির হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ নেতা শিমুল ভুইয়া ওরফে ফজল মোহাম্মাদ ভুইয়া ওরফে আমানুল্লাহ সাঈদ ও তার ভাইপো তানভীর ভুইয়াকে।
রোববার (২৭) খুলনা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত ‘ছ’ মো. আলতাফ মাহমুদের এজলাসে তাদের দু’জনকে হাজির করা হয়। আদালত তাদের ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠিয়ে দেন। এর আগে তাদের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে খুলনায় আনা হয়। এ সময় আদালতে ব্যাপক নিরাপত্তা নেওয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ফুলতলা থানার এসআই নাসির উদ্দিন এ বছরের ২৪ আগস্ট আদালতে একটি আবেদন করেন। মিলন ফকির হত্যাকাণ্ডে শিমুল ভুইয়া ও তার ভাইপো তানভীর ভুইয়ার সম্পৃক্ততা আছে বলে তাদের এ মামলায় গ্রেফতারের জন্য আদালতে আবেদন করেন। মামলাটি বর্তমানে তদন্ত করছেন জেলা গোয়েন্দা শাখার পুলিশ পরিদর্শক নাসির।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মিলন ফকির ফুলতলা উপজেলার আলকা পূর্বপাড়া এলাকার মো. ওহাব ফকিরের ছেলে। তিনি ঠিকাদারি ও বিভিন্ন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি মিলন ফকির তার ছেলে ইমনকে ঢাকার উদ্দেশ্যে গাড়িতে উঠিয়ে দিয়ে ফজরের নামাজের জন্য স্থানীয় একটি মসজিদে যান। নামাজ শেষে একটি দোকানে বসেছিলেন তিনি। এমন সময় দুষ্কৃতকারীরা মিলন ফকিরকে উদ্দেশ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি বর্ষণ করে। গুলি তার মাথা, বুক ও ডান হাতে বিদ্ধ হলে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
এ ঘটনায় তার স্ত্রী রশিদা বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। ভৈরব ঘাট ইজারা নেওয়ার সূত্রে এ হত্যাকাণ্ডটি হতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার