- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
মাটি কেটে আড়াই লাখ টাকা জরিমানা গুনলেন দুই বিএনপি নেতা

- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ০৯ Jan ২০২৫
- / পঠিত : ৪২ বার
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর গ্রামের মাঠে অবৈধভাবে পুকুর খননের নামে মাটি বিক্রিকালে মাখালডাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নুর গণিকে আড়াই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে তাকে ৩ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়নের পান্তাপাড়া মাঠে পুকুর কাটার অযুহাতে দীর্ঘদিন থেকে মাটি কেটে বিক্রি করে আসছিলেন দর্শনা থানা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক খাইরুল ইসলাম যুদ্ধ। মাখালডাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি নুর গণির (৫৫) সহযোগিতায় তিনি এ কাজ করছিলেন।
বুধবার বিকেলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অবৈধভাবে মাটি কাটার ডেরায় অভিযান চালান চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এম. সাইফুল্লাহ। এসময় মাটি কাটার কাজে ব্যবহৃত ট্রাক্টর এবং খননযন্ত্র জব্দ করেন তিনি। এছাড়া নুর গণি ও খাইরুল ইসলাম যুদ্ধের কাছে মাটি কাটার বৈধ কাগজপত্র দেখতে চাইলে তারা ব্যর্থ হন।
পরে তাদেরকে সদর উপজেলা কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ এর ১৫ ধারা মোতাবেক আড়াই লাখ টাকা জরিমানা করেন। অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদণ্ড দেন বিচারক। আদালতের নিকট জরিমানার টাকা পরিশোধ করে মুক্ত হন তারা।
একটি সূত্র জানিয়েছে, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে ওই মাটি কেটে বিক্রি করে আসছিলেন তারা।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক এম. সাইফুল্লাহ বলেন, মাটি কাটা আইনত অপরাধ। সেটা নিজের জমি হোক আর অন্যের জমি। কোনো অযুহাত দেখিয়েই মাটি কাটা যাবে না। যদি কেউ এ কাজটি করে থাকেন তারা সতর্ক হয়ে যান। অভিযোগ পেলেই তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অভিযানে সহযোগিতায় ছিলেন হিজলগাড়ী ক্যাম্প পুলিশের সদস্যরা।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার