- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
চাঁদা না পেয়ে আ.লীগ কর্মী হানিফকে গুলি করে হত্যার অভিযোগ থানায় মামলা

- আপডেটেড: শনিবার ০১ Feb ২০২৫
- / পঠিত : ১৩ বার
৩০ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার আওয়ামীলীগ কর্মী হানিফকে তার দলীয় নেতা টুটুল হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে তার স্ত্রীর অভিযোগ। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বাঘারপাড়া থানায় নিহতের স্ত্রী শিরিনা সুলতানা মামলা করেছেন।
নিহত হানিফের স্ত্রী শিরিন সুলতানা শুক্রবার রাতে বাঘারপাড়া থানায় ৩০ লাখ টাকা চাঁদা না দেয়ায় পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেছে এমন অভিযোগ করেন আওয়ামী লীগ নেতা টুটুলের বিরুদ্ধে। মামলার অন্যতম আসামি যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার
জামদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা কামরুল ইসলাম টুটুলসহ অজ্ঞাত ৫/৬ জন। বাদী মামলায় উল্লেখ করেছেন, টুটুল দীর্ঘদিন ধরে হানিফের কাছে ৩০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিল যা নিয়ে বিভিন্ন সময় হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন। ওই দিন সকালে পূর্ব পরিকল্পিতভাবেই তাকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয় ইট ভাটায়। পরে সেখানে ডেকে হত্যা করা হয় বলে মামলায় উল্লেখ করেন তিনি।
এছাড়া শিরিন সুলতানা শুক্রবার লাশ নিতে যখন যশোর জেনারলে হাসপাতালে এসেছিলেন তখন সাংবাদিকদের জানান,ঘটনার দিন হানিফ রোজা ছিলেন। কামরুল ইসলাম টুটুল তাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে ইফতার করিয়েছিলেন। এরপর প্রচুর মদ পান করার পর তাকে গুলি করা হয়েছে। শিরিন আরও দাবি করেছেন,টুটুল এই হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা।এরআগে মদ্যপ অবস্থায় হানিফকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এ মামলার প্রধান আসামি টুটুল বুধবার রাত ১২ টার পর যশোর জেনারেল হাসপাতালে ফেলে পালিয়ে যান। এসময় তিনি একেক সময় একে তথ্য দিলেও এক পর্যায় তার গুলি করার বিষয়টি পরিবারকে খুলে বলেন। ঢাকাতে বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।এবিষয়ে বাঘারপাড়া থানার ওসি আব্দুল আলিম জানিয়েছেন,মামলার তদন্ত শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, নিহত হানিফ এক সময় মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী ছিলেন। এক পর্যায় যুবলীগ নেতা ফন্টু চাকলাদারের বন্ধু হওয়ায় তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে পরেন। রাজনীতির ফাঁকে বিভিন্ন ব্যবসা শুরু করেন। এক পর্যায় তিনি প্রথম স্ত্রীকে ছেড়ে আরেকটি বিয়ে করেন। ওই স্ত্রীর কাছে থাকা শুরু করেন। ওই স্ত্রীর সাথে প্রতারণা করেন। ওই স্ত্রী তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। সে মামলা এখনো বিচারাধীন। এছাড়া হানিফের আওয়ামীলীগের আরও বেশ কয়েকজন নেতা ও ব্যবসায়ীদের সাথে দহরম মহরম সম্পর্ক গড়ে উঠে। ওইসব ব্যবসায়ীদের কাছ থেকেও মোটা অংকের টাকা নেন হানিফ। গত বছরে তার বিরুদ্ধে ২৭ লাখ টাকার মামলা হয়। এছাড়াও তার বিরুদ্বে একাধিক মামলা রয়েছে। যা বিচারাধীন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার