- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
যশোর উপশহর ইউনিয়নে টিসিবির পণ্য নিয়ে তুলকালাম কান্ড

- আপডেটেড: বুধবার ২৬ Feb ২০২৫
- / পঠিত : ৭১ বার
নিজস্ব প্রতিনিধি: যশোর উপশহর ইউনিয়নে সাংবাদিক ও প্রকৃত টিসিবির কার্ড ধারীদের প্রতিরোধে রাজনৈতিকভাবে টিসিবির পণ্য ভাগ করে নেয়ার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।
জানা যায়, প্রকৃত কার্ডধারীদের বঞ্চিত করে বিএনপি জামাত ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের নামে ভাগ বাটোয়ারা করে নেয়ার চেষ্টা করা হয়।
সূত্রমতে, বিএনপির ভাগের ৩০০ এন আই ডি কার্ডের ফটোকপিতে স্বাক্ষর করেন উপশহর ইউনিয়ন বিএনপির একজন নেতা। স্বাক্ষর করা কার্ডগুলো মধ্যে নেতা থাকে কর্মী পর্যন্ত ৩০০ জনের মাঝে বন্টন করা হয়। কোন নেতার নামে এক থেকে পাঁচটি পর্যন্ত কাঠ বরাদ্দ করা হয়। জামাতে ইসলাম ১০০ বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৬০।
গতকাল টিসিবির পণ্য বিতরণের সময় প্রকৃত কার্ডধারীরা এসে উপস্থিত হন। আবার স্বাক্ষর করা এন আই ডি কার্ডর ফটোকপি নিয়ে অন্যরাও উপস্থিত হন। এবং দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোল শুরু হয়।
একজন সাংবাদিক ও ট্যাগ অফিসারের কথোপকথন হুবহু তুলে ধরা হলো-
সেই মুহূর্তে একজন সাংবাদিক ট্যাগ অফিসার তরিকুল ইসলামের কাছে জানতে চান, কিভাবে টিসিবির পণ্য বিতরণ করা হচ্ছে টিসিবির কার্ডে নাকি এনআইডির ফটোকপিতে ?
ট্যাগ অফিসার বলেন এনআইডির ফটোকপিতে ।
সাংবাদিক বলেন,যেহেতু টিসিবির কার্ড বাতিল করা হয়নি বা সরকারি কোনো নির্দেশনা বা প্রজ্ঞাপন জারি হয়নি,টিসিবির কার্ডেই পণ্য বিতরণ করার নিয়ম আছে। টিসিবির কার্ডেই পণ্য বিতরণ করুন।
ট্যাগ অফিসার টিসিবির কার্ডে পণ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে
জানতে চাওয়া হয় এনআইডির ফটোকপিতে টিসিবির পণ্য বিতরণের কোন নির্দেশনা আপনার কাছে আছে কি ?
উত্তরে ট্যাগ অফিসার বলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশনা আছে।
সাংবাদিক নির্দেশনা দেখাতে বলেন
ট্যাগ অফিসার বলেন মৌখিক নির্দেশনা দিয়েছেন
সাংবাদিক বলেন, সরকারি নির্দেশনা আছে টিসিবির কার্ডে পণ্য বিতরণ করতে হবে।গতকাল পর্যন্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশনা টিসিবির কার্ডে পণ্য বিতরণ করা হবে।
আপনি এনআইডির ফটোকপিতে পণ্য বিতরণ করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে লিখিত নির্দেশনা দেখাতে হবে অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অনুমতির জন্য অপেক্ষা করতে হবে..
তারপর বিষয়টি জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করা হয়।
খুব অল্প সময়ের মধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আক্তার উপশহর ইউনিয়ন পরিষদে উপস্থিত হয়ে ট্যাগ অফিসার, ডিলার এবং সচিব কে ডেকে,টিসিবির কার্ডে পণ্য বিতরণের নির্দেশনা দেন। ট্যাগ অফিসার কে বলেন :আপনি সরকারি চাকরি করেন,সরকারি নির্দেশনা আপনি জানেন না ? সরকারি নির্দেশনা মেনেই বিতরণ করতে হবে। সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময় করেন,কিছু সময় সার্বিক পরিস্থিতি দেখে তারপর ফিরে যান।
টিসিবির পণ্য নেওয়ার জন্য সকাল থেকে অপেক্ষমান প্রায় শতাধিক নারী পুরুষ | ট্যাগ অফিসার ও ডিলার টিসিবির কার্ডে পণ্য বিতরণের নির্দেশনা অনুযায়ী পণ্য বিতরণ না করে নানা অজুহাতে সময় ক্ষেপণ করতে দেখা যায়।
তারা খোঁড়া যুক্তি দিয়ে বলে সর্বমোট টিসিবির কার্ড ৯১৮ টি এবং টিসিবির পণ্য এসেছে ৪৬৮ টি, তাহলে কিভাবে এত লোককে এই কয়টা মাল দিয়ে সামলাবো ?
অথচ বাস্তবতা হলো সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সর্বমোট ১২৫ থেকে ১৩০ জন লোক উপস্থিত হয়েছে। (টিসিবির কার্ড ও এনআইডির ফটোকপি মিলে সর্বমোট ১২৫/১৩০ জন। উল্লেখ্য,আওয়ামী সরকার পতনের পর থেকে অর্ধেকের বেশি কার্ডধারী উপস্থিত হয় না।
এরপর উপশহর বিএনপির ৭/৮ জন কর্মী এসে উচ্চস্বরে বকাঝকা করে টিসিবির পণ্য বিতরণ করতে দেয়া হবে না বলে,পণ্য রাখা রুমে জোর করে তালা লাগিয়ে দেয়
এবং কোন সাংবাদিক ছবি তুলেছে,কোন সাংবাদিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছে সেই সাংবাদিকদের দেখা নেওয়ার হুমকি দিয়ে চলে যায়।
বিএনপি'র মত একটি জনপ্রিয় দলের ছত্রছায়ায় থেকে এহেন কর্মকাণ্ডের কারণে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে মনে করেন দলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার