- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিককে পেটালেন পুলিশ

- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ২২ জুন ২০২৩
- / পঠিত : ২৬৮ বার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের শেষ মুহূর্তে দায়িত্ব পালনরত সাংবাদিককে পেটানোর অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
বুধবার (২১ জুন) রাত ৯টা ২২ মিনিটে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সরাতে লাঠিচার্জ শুরু করে পুলিশ। এ সময় সরাসরি সম্প্রচারে ছিলেন বেশ কয়েকজন গণমাধ্যমকর্মী। জাগো নিউজের সরাসরি সম্প্রচারে (লাইভ) ছিলেন ঢাকা কলেজের ক্যাম্পাস প্রতিবেদক মো. নাহিদ হাসান (নাহিদ সাব্বির)। এ সময় এক উপ-পুলিশ পরিদর্শক এসে তাকে চড়-থাপ্পড় দিতে থাকেন। নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিলেও পুলিশ চড়-থাপ্পড় দিয়ে এই সাংবাদিকে হেনস্থা করেন। পরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। ঘটনাস্থলে নিউজ কভারেজ করা উপস্থিত সাংবাদিকরাও এই ঘটনার প্রতিবাদ করেন।
ভুক্তভোগী নাহিদ বলেন, আমি লাইভ সম্প্রচারে ছিলাম। আমার গলায় জাগো নিউজের আইডি কার্ড ছিল। এ সময় এক পুলিশ সদস্য এসে আমাকে চড়-থাপ্পড় দিতে থাকেন। আমি সাংবাদিক পরিচয় দিলেও আমাকে চড় মারেন ও হেনস্থা করেন। পরে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
তিনি বলেন, পুলিশের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরাপদ দূরত্বে থেকেই তাদের দায়িত্ব পালন করছিলেন। পুলিশের এমন আচরণ কখনো প্রত্যাশা করি না।
এ বিষয়ে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আশরাফ হোসেন বলেন, এটি খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত। এ ঘটনায় আমরা মর্মাহত। সাংবাদিক ভাইয়েরা যারা আমাদের সাথে সারাদিন ছিলেন, আমরা মনে করি তারাও আমাদের সহযোগী। তাদের ওপরে যদি এভাবে আঘাত আসে সেটা আমি বলব আমার ওপরে আঘাত। না চিনে না বুঝে হয়তো এমন হতে পারে। যদি এমন কিছু হয়ে থাকে আমি অনুরোধ করব, ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার