- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
- শিক্ষা
- স্বাস্থ্য
বিদ্যালয়ে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাড়ে ৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ, প্রধান শিক্ষক কারাগারে

- আপডেটেড: শুক্রবার ৩১ Jan ২০২৫
- / পঠিত : ৩৯ বার
: চাকরি দেওয়ার কথা বলে গাইবান্ধায় সাড়ে সাত লাখ টাকা প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে সেকেন্দার আলী নামের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। তিনি জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার মধ্য দামোদরপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। বর্তমানে তিনি অর্থ আত্মসাতের মামলায় কারাগারে রয়েছেন।
সেকেন্দার আলী সাদুল্লাপুর উপজেলার পূর্ব দামোদরপুর এলাকার মৃত শহর আলী বেপারীর ছেলে। এ ঘটনায় গাইবান্ধায় জেলা জজ আদালতে মামলা করেছেন চাকরিপ্রার্থী ভুক্তভোগী।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সাদুল্লাপুর উপজেলার মধ্য দামোদরপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের নামে স্থানীয় তপন কুমার ও লিলি বেগমসহ বেকার ৪-৫ জনের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন প্রধান শিক্ষক সেকেন্দার আলী। পরে চাকরি না দিয়ে তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেন। উপায় না পেয়ে চাকরিপ্রার্থীদের মধ্য লিলি বেগম বাদী হয়ে আদালতের শরণাপন্ন হন। তিনি প্রধান শিক্ষক সেকেন্দার আলীর বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের মার্চে প্রতারণার মামলা করেন। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর গত ২০ জানুয়ারি হাজিরা দিতে গেলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
চাকরিপ্রার্থী লিলি বেগম বলেন, ‘বিদ্যালয়ে সহকারী কম্পিউটার পদে চাকরি দেওয়ার কথা বলে সাড়ে সাত লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন প্রধান শিক্ষক সেকেন্দার আলী। টাকা নিয়ে আমিসহ বেশ কয়েকজনের সঙ্গে তিনি প্রতারণা করছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই বেকার আর দরিদ্র পরিবারের। সহায়-সম্বল বিক্রি করে ও ঋণ করে ওই শিক্ষকের হাতে টাকা তুলে দিয়েছি। এখন আমরা টাকা ফেরত চাই। আমরা পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি।'
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের সহকারী উম্মে ফাতেহা খানম বলেন, ‘শিক্ষকদের চাকরি দেওয়ার কথা বলে চেকের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ করায় প্রধান শিক্ষক বর্তমানে কারাগারে আছেন।’ জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোছা. রোকসানা বেগম বলেন, অভিযুক্ত বর্তমানে কারাগারে আছেন। আদালত তার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।
শেয়ার নিউজ
নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন
-
সর্বশেষ
-
পপুলার